নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নিয়ে আশার বাণী শুনিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। তিনি জানান, বাংলাদেশেই হবে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৯ম আসর। সম্প্রতি দেশের একটি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ কথা জানান তিনি।
আসিফ মাহমুদ জানান, নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজনের বিষয়টি সমপ্রতি আমার নজরে পড়েছে। আমি এখন থেকেই তৎপরতা শুরু করে দিয়েছি। আশা করছি, এটা এবার বাংলাদেশের বাইরে যাবে না। দেশ গঠনের সময়ে যদি এমন কিছু ঘটে, তাহলে সেটা আমাদের ভাবমূর্তির জন্য ক্ষতিকর হবে। আমাদের সৌভাগ্য, ড. ইউনূস স্যার আমাদের সঙ্গে রয়েছেন।
তিনি আরও জানান, আমি সচিবদের সাথে বসব। মন্ত্রণালয়ে বসে আমরা সকলে মিলে সিদ্ধান্ত নেব। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব ড. মুহাম্মদ ইউনূস স্যার আমাদের নেতৃত্বে রয়েছেন, যিনি নিজেও একজন ক্রীড়াপ্রেমী। বেশ কয়েকদিন আগেও তিনি অলিম্পিকের সঙ্গেও সম্পৃক্ত ছিলেন। আশা করি তার সাথে কথা বলে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আমাদের দেশেই ঠিক-ঠাক আয়োজন করতে পারবো। এটা আয়োজনের সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো।
উল্লেখ্য, গত মে মাসে নারী টি২০ বিশ্বকাপের গ্রুপ ও সূচি প্রকাশ করেছে আইসিসি (আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল)। যেখানে আয়োজক স্বাগতিক বাংলাদেশ আছে ‘বি’ গ্রুপ-এ। তাদের সঙ্গে সেমিফাইনালে যেতে লড়াই করবে সাউথ আফ্রিকা, ইংল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও বাছাই পর্ব পেরিয়ে আসা স্কটল্যান্ড।
‘এ’ গ্রুপে ৬ বারের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে রয়েছে ভারত, পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড, ও শ্রীলঙ্কা। কয়েকদিন আগে এশিয়া কাপ জেতা শ্রীলঙ্কা বাছাই পর্ব পেরিয়ে টি২০ বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেয়েছে। ১০ দলের টুর্নামেন্ট শুরু হবে আগামী ৩ অক্টোবর এবং ফাইনাল ২৩ অক্টোবর। মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম ও সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আয়োজন করা হবে পুরো বিশ্বকাপ।
আসসালামু আলাইকুম আসিফ মাহমুদ ভাই,নারীদের বিদেশে না খেলানোর জন্য ধন্যবাদ আমি চাই যারা দেশের দায়িত্ব আছে তারা দেশকে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করুন, অন্যান্য দেশের তুলনায় যেন আমাদের দেশে গিয়ে যায়, আমি আমার দেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুস স্যারকে বিশেষভাবে আমি অনুরোধ করতাছি। যেন প্রত্যেক পরিবারে একজন পুরুষ সরকারি চাকরিজীবী হয় যোগ্যতা হিসাবে । চাকরির ক্ষেত্রে কোন নারীকে বেশিরভাগ অগ্রাধিকার দেওয়া যাব না।নারীরা যদি চাকরি করে তবে হিজাব পরে চাকরি করতে হবে। আমি একজন ছাত্র বলছি।