যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে ৭ টাকা ৫০ পয়সা দরে আরও ২ লাখ ৩১ হাজার ৮৪০ পিস ফ্রারমের মুরগির ডিম আমদানি করা হয়েছে।
শনিবার (১৯ অক্টোবর) রাত ৯টার দিকে যশোরের বেনাপোলস্থল বন্দরে ২ লাখ ৩১ হাজার ৮৪০ পিস মুরগির ডিম প্রবেশ করেছে। আগামী মাসের মধ্যে বর্তমান সরকারের ১ম ঘোষণার ৫০ লাখ ডিমের মধ্যে আরো ৪০ লাখ ডিম আমদানি করা হবে বলে জানা গেছে।
ইতোমধ্যে দেশে ৯ লাখ ৮৯ হাজার ৩১০ পিস মুরগির ডিম আমদানি করা হয়েছে। বজারের চাহিদা অনুযায়ী ঘাটতি পূরণে সরকার আরও সাড়ে ৪ কোটি পিস ডিম আমদানির অনুমোদন দিয়েছে, সেগুলোও পর্যায়ক্রমে আমদানি করা হবে বলেও জানা যায়।
ডিম আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা গেছে, ভারত থেকে প্রতি পিস ডিম কেনা পড়েছে ৫ টাকা ৭০ পয়সা দরে। প্রতি পিস ডিমের আমদানি শুল্ক ১ টাকা ৮৩ পয়সা। সব মিলিয়ে একটি ডিমের খরচ পড়ছে সাড়ে ৭ টাকা ৫০ পয়সার একটু বেশি।
ডিম ব্যবসায়ীরা জানান, প্রতিটি জিম সাড়ে ৭ টাকায় আমদানি হলেও পরিবহন, শ্রমিক, ও নষ্ট ডিম বাবদ প্রতি পিস ডিমে আরো অন্তত তিন টাকা খরচ হয়। আমদানি করা দেশের বাজারে প্রতি পিস ডিম ১০ টাকা ৬০ পয়সা থেকে ১০ টাক ৭০ পয়সা দরে পাইকারি বিক্রি করা হয়।
যশোরের বেনাপোল কাস্টমসের চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা মো: মাসুদুর রহমান জানান, আমদানি করা ডিমের শুল্কমূল্যসহ প্রতিটি ডিমের দাম পড়েছে সাড়ে ৭ টাকার মতো।